রাজশাহীর তাজা ও রসালো আম – সরাসরি আমচাষীর কাছ থেকে!

গুটি, ল্যাংড়া, হিমসাগরসহ নানা জাতের সুস্বাদু আম – ১০০% বিশুদ্ধতা ও গ্যারান্টি সহকারে সারা দেশে হোম ডেলিভারি।

অর্ডার করতে কল করুন: +8801841000434

চৌজা পুরাকীর্তি জামে মসজিদ

চৌজা পুরাকীর্তি জামে মসজিদ বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যশৈলীতে সমৃদ্ধ প্রাচীন মসজিদ। এটি নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলায় অবস্থিত। এক গম্বুজ ও চার মিনার বিশিষ্ট এই মসজিদটি ১৮০০ শতকে নির্মিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।

ইতিহাস ও ঐতিহ্য

চৌজা মসজিদটি ১৮০০ শতকের একটি প্রাচীন স্থাপনা। এটি এক সময় বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সংরক্ষিত পুরাকীর্তির তালিকাভুক্ত ছিল। তবে ২০২১ সালের জুন মাসে রাজশাহী বিভাগের সর্বশেষ তালিকা থেকে এটি বাদ পড়ে। বর্তমানে এটি গ্রামীণ অঞ্চলের একটি কম পরিচিত হলেও ঐতিহাসিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন।

স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য

মসজিদটির একটি প্রধান গম্বুজ এবং চারটি কোণায় স্থাপিত মিনার রয়েছে। এটি চৌজা গ্রামের একটি প্রাচীন স্থাপনা, যা মুঘল স্থাপত্যের কিছু বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। মসজিদের দেয়ালে এখনো কিছু খোদাইকৃত নকশার ছাপ দেখা যায়।

অবস্থান ও জিওলোকেশন

চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদটি নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার চৌজা গ্রামে অবস্থিত। এর সঠিক জিওলোকেশন –
📍 অক্ষাংশঃ ২৪.৬৪৭৭৬৫৫ উত্তর
📍 দ্রাঘিমাংশঃ ৮৮.৬৫০৫২৬১ পূর্ব
📍 উচ্চতাঃ ২৩৪৯ মিটার (সম্ভবত টাইপো; এলিভেশন সাধারণত এত বেশি হয় না)

কীভাবে যাবেন

  • রাজশাহী থেকে সরাসরি নওগাঁগামী বাসে উঠুন।
  • সাবাই হাট নামক স্থানে নেমে পড়ুন।
  • সেখান থেকে অটোভ্যানে করে চৌজা গ্রামে যেতে হবে।
  • ভাড়া ১০ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে হতে পারে।

আশেপাশে দেখার মতো স্থান

চৌজা মসজিদ ভ্রমণের পাশাপাশি আপনি কাছাকাছি অবস্থিত ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদ ও অন্যান্য গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। এখানকার নির্মল বাতাস এবং গ্রামীণ পরিবেশ আপনাকে অন্যরকম অনুভূতি দেবে।


পরামর্শঃ মসজিদটি এখনো প্রত্নতাত্ত্বিক সংরক্ষণের আওতায় না থাকলেও এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনস্বীকার্য। স্থানীয় প্রশাসন ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের আরও মনোযোগ প্রয়োজন এই ধরনের স্থাপনাগুলোর সংরক্ষণে।

সকল আর্টিকেল অনলাইন থেকে সংগ্রহ করা। ভুল তথ্য পেলে অবশ্যই আমাকে জানাবেন।

1 thought on “চৌজা পুরাকীর্তি জামে মসজিদ”

Leave a Comment